






এই বছর পুজোর থিম তৈরি করছেন কালিয়াগঞ্জের শিল্পী নন্দ ঘোষ। দুর্গা প্রতিমা তৈরি করছেন তপন পাল। পাশাপাশি থাকছে মানানসই আলোকসজ্জা। পুজোর দিনগুলোতে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের পাশাপাশি বিভিন্ন সমাজ সেবামূলক কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়। পদাধিকার বলে প্রতিবছর এই পুজো কমিটির সভাপতি থাকেন হেমতাবাদ থানার আই সি। এই বছর এই দায়িত্বে রয়েছে হেমতাবাদ থানার আই সি অভিজিৎ দত্ত। 
পুজো কমিটির যুগ্ম সম্পাদক হয়েছেন সুশোভন গুপ্ত ও পঙ্কজ সাহা। উল্লেখ্য গত বছর এই পুজো জেলার সেরা পুজো নির্বাচিত হয়েছিল জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে। পাশাপাশি বেশ কিছু চ্যানেলের পক্ষ থেকেও জেলার সেরা পুজো নির্বাচিত হয়েছিল। পুরোনো সেই জায়গা ধরে রাখতে জোর কদমে চলছে পুজোর প্রস্তুতি। পুজো কমিটির সম্পাদক সুশোভন গুপ্ত বলেন, আমরা প্রতি জেলা বাসীকে কিছু নতুন কিছু পুজো উপহার দিতে চেষ্টা করি৷ আমাদের পুরোনো পুজা। ঐতিহ্য মেনেই পুজোর আয়োজিত করাহয়। পাশাপাশি আমরা থিমের পুজা করি৷ এই বছরের থিম প্রত্যেককেই পুরোনো স্মৃতি কে ফিরিয়ে আনবে। আমাদের বিশ্বাস আমাদের থিম সকলের মনে জায়গা করে নিবে। 





পুজোর অপর সম্পাদক পঙ্কজ সাহা বলেন, এলাকার বাসিন্দাদের পাশাপাশি প্রশাসনের আধিকারিকেরা পুজোর সাথে যুক্ত থাকেন। আমরা চেষ্টা করি পুরোনো ঐতিহ্য মেনেই পুজো করতে। ব্লক ও জেলা প্রশাশনের আধিকারিকেরা পুজোর দিন গুলিতে আমাদের পুজা সফল করতে সহযোগীর হাত বাড়িয়ে দেয়। এলাকার বাসিন্দা এবং বিশিষ্ট জনেদের চাঁদাতেই আমাদের পুজা হয়ে থাকে। সকলের সহযোগিতাতেই আমাদের দুর্গোৎসব সম্পন্ন হয়৷ এবারেও আমরা দুর্গাপুজোর দিনগুলির জন্য অপেক্ষায় আছি। দর্শনার্থীরা এই মন্ডপে এলে নতুনত্ব পাবেন।











