






বুধবার খবর পেয়ে মেটেলি থানার পুলিশ গিয়ে মৃতের দেহ উদ্ধার করে।মৃতের পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে ছেলেকে গ্রেফতার করে পুলিশ।পুলিশ সূত্রে জানা যায়,মঙ্গলবার রাত্রে তাদের পরিবারের মা,বাবা ও ছেলের বচসা শুরু হয়।দীর্ঘক্ষণ ধরে চলে বচসা। রাত্রে ছেলে এসে নিজের মা কে লোহার রড ও গাছের ডাল দিয়ে আঘাত করতে থাকে।ওই সময় তার বাবা হেমশঙ্কর ওঁরাও এসে ছেলেকে থামানোর চেষ্টা করলে তাকেও মারধোর করে ছেলে সাজান।তিনিও গুরুতর আহত হন।ওনাকে এদিন নিয়ে যাওয়া হয় চালসার মঙ্গলবাড়ি গ্রামীন হাসপাতালে।



ছেলের আঘাতে মাটিতে লুটিয়ে পরে তার মা।সেখানেই মৃত্যু হয় বৃদ্ধার।এদিন সকালে প্রতিবেশীরা বিষয়টি জানতে পারে।খবর দেওয়া হয় মেটেলি থানায়।স্থানীয় লোকজনই অভিযুক্ত ছেলেকে বেঁধে রেখে দেয়।পুলিশ এসে দেহ উদ্ধার করে নিয়ে যায়।ছেলেকেও গ্রেফতার করে নিয়ে যায়।দেহ ময়নাতদন্তের জন্য এদিনই জলপাইগুড়ি সদর হাসপাতালে পাঠায় পুলিশ।ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।















