






যদিও এদিন দুই-তিন জন যুবকও প্রতিযোগিতায় অংশ নেয়। এদিন এই অভিনব অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন আশ্রমের সভাপতি কমল দাস। তিনি বলেন, স্বামী বিবেকানন্দের ১৬০ তম জন্মদিন উপলক্ষে তিন দিন ধরে নানাবিধ কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। তার মধ্যে ফটোগ্রাফি প্রশিক্ষণ, প্রানী সম্পদ বিকাশের প্রশিক্ষণ, ক্যারাটে প্রশিক্ষণ, বসে আঁকো, কুইজ, নাটক, পিঠে পুলি সহ শীতকালীন রান্না প্রতিযোগিতা ছিল উল্লেখযোগ্য।

এদিনের পিঠে পুলি প্রতিযোগিতার বিচারক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন রায়গঞ্জের চিত্রশিল্পী অভিজিৎ সরকার, চিত্রশিল্পী অর্ধেন্দু রায়, রায়গঞ্জ পৌরসভার কো-অর্ডিনেটর চৈতালি ঘোষ সাহা। তারা জানান, এদিনের প্রতিযোগিতায় মোট ৩০ জন প্রতিযোগী অংশ নেন। প্রত্যেকেই বেশ ভালো করে পিঠে পুলি, সহ রকমারি খাবার বানিয়েছেন। এই সমস্ত কাজের মধ্যে দিয়ে গ্রামীণ মহিলাদের আর্থিক শ্রীবৃদ্ধি বিকাশ হওয়া সম্ভব।



প্রথম বার এমন প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে ভীষণ খুশি বোগ্রামের শম্পা ঘোষ, ছত্রপুরের শিল্পী দেবনাথ, দীপক মন্ডল, চুমকি সূত্রধরেরা।

শিল্পী দেবনাথ বানিয়েছেন পাটি সাপটা। তিনি জানান, বাড়িতে ত্তো পিঠে তৈরি করি,কিন্তু এবার বাড়ির বাইরে এসে পিঠে তৈরি করলাম।জানিনা বিচারকদের ভালো লাগল কিনা।চুমকি সূত্রধর বানিয়েছেন দুধপুলি, পায়েস, চন্দ্রপুলি।তিনি জানান,পিঠে পুলি উৎসবের কথা এতদিন পেপারে দেখেছি,এবারে নিজে অংশ নিলাম।তাই খুব ভালো লাগছে। পনির প্যাটিস বানিয়ে সবাইকে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন ২৫ বছরের যুবক দীপক মন্ডল।তার কথায়,আজ এখানে নাটকে অংশ নিতে এসে পিঠেপুলি প্রতিযোগিতায় সামিল হয়েছি।খুব ভালো লাগছে,কারন নতুন এক অভিজ্ঞতা হল আজ।












