





#মালবাজার: বুধবার দ্বিপ্রাহরিক শিলাবৃষ্টিতে ডুয়ার্স ঠান্ডার আমেজ তৈরি হল। পাশাপাশি পর পর দুদিনের বৃষ্টিতে চা বাগান গুলিতে খুশির হাওয়া। মঙ্গলবার সান্ধ্যকালীন ফাল্গুনী বৃষ্টি হয়েছিল। তাতে কিছুটা পরিবেশ ঠান্ডা হয়। বুধবার সকালে আকাশ পরিস্কার ছিল। দুপুরের পর থেকে আকাশ ঘনাতে থাকে। তিনটা নাগাদ শুরু হয় বর্ষন।


বৃষ্ঠির মাঝেই শিল পড়তে থাকে। শিল দেখে অনেকে বৃষ্টি উপেক্ষা করে বছরের প্রথম শিল কুড়াতে ব্যাস্ত হয়ে পড়ে। এরপর টানা ৬টা পর্যন্ত বৃষ্টি চলে। ডুয়ার্সের মাল, মেটেলি ও নাগরাকাটা ব্লকের বিভিন্ন এলাকা জুড়েই বৃষ্টি হয়। বৃষ্টির পর ঠান্ডার পরিবেশ তৈরি হয়। অনেকেই জ্যাকেট ও ছাতা ব্যবহার করেন।বৃষ্টি ও শিলের জন্য চাবাগান গুলিতে খুশির হাওয়া দেখা যায়। মালবাজার শহরের রেল আন্ডারপাশ সহ নিচু জায়গায় জল জমতে দেখা যায়। নাগরাকাটায় বেশ কিছু জায়গায় জল জমতে দেখা গেছে।


ডুয়ার্সের চাবাগান গুলিতে গত ১৮ ফেব্রুয়ারি থেকে পাতা তোলার কাজ শুরু হয়েছে। অনেক চাবাগান কর্তৃপক্ষ নিয়ম মেনে পুজা দিয়ে পাতা তোলার কাজ শুরু করেছে। মেটেলি ব্লকের ইন্ডং চাবাগানের সিনিয়র ম্যানেজার রজত দেব জানান, ঘন্টা খানেক বৃষ্টি হয়েছে। প্রায় আধা ইঞ্চি বৃষ্টি হয়েছে। এতে খুব উপকার হবে। অন্যান্য চাবাগানের ম্যানেজাররা সন্তোষ প্রকাশ করেছেন। ফাল্গুনী বৃষ্টিতে কৃষি বলয়ে খুশির আভাস দেখা গেছে।








