







বছর দুয়েক আগে তিনি ওই আশ্রমটি চালু করেন। শুধুমাত্র অসহায় সম্বলহীন বিশেষভাবে সক্ষমদের নিখরচায় রেখে তাদের পড়াশোনা সহ বিভিন্ন ধরনের কর্মমুখী প্রশিক্ষণ সেখানে দেওয়া হয়৷ চলতি বছরে ৫ জন আনন্দমে রয়েছেন। তার এই উদ্যোগে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছে দিল্লী পাবলিক স্কুলের এথেলবাড়ির কর্ণধার কীর্তন ছেত্রী, বিন্নাগুড়ির হাজি মহম্মদ গুলসানের মতো আরো অনেক সমাজসেবীরা।
এভাবেই চাবাগানের শ্রমিক মহল্লায় থাকা এক আশ্রম শারীরিক বিশেষভাবে সক্ষমদের দিশা দেখাচ্ছে। 



















